প্রকাশিত: Wed, Dec 13, 2023 11:46 PM
আপডেট: Wed, Jul 2, 2025 9:47 AM

[১]সব রাজনৈতিক কর্মসূচি বন্ধে ইসির সিদ্ধান্তে কঠোর সমালোচনা বিএনপির

শাহানুজ্জামানি টিটু: [৩] দলটির নেতারা বলেছেন, তারা ইসির এই সিদ্ধান্ত মানবেন না।  সংবিধান বিরোধী এমন নিদের্শনা নির্বাচন কমিশন দিতে পারে না। 

[৪] দলটির নেতারা বলেন, নির্বাচন কমিশন কি দেশটাকে মগের মল্লুক পেয়েছে?  এমন প্রশ্ন তুলে নেতারা বলেন, দেশে সামরিক শাসন জারি হয়েছে কি না। তারা বলেন,নির্বাচন কমিশনের কোনো এখতিয়ার নেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া। এটা মানবাধিকারের লংঘন। 

[৫] বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, সভা সমাবেশ করা সাংবিধানিক অধিকার কাজেই এই অধিকারকে কেনো অথোরিটি এটার বিরোধিতা করতে পারে না। বন্ধ করতে পারে না। এটা বন্ধ করা হলে তা মানবাধিকারের লঙ্ঘন হবে। 

[৬] বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ওনাদের কি ক্ষমতা আছে মানুষের মৌলিক অধিকার রহিত করার জন্য? দেশে কি সামরিক শাসন জারি হয়েছে- না কি জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে? তাদের এই বক্তব্যে তাই মনে হচ্ছে। তার এই বক্তব্য বৈধ হতে পারে তারা এই নির্বাচন করছে। আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর আওয়ামী প্যাকেজে যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সাথে আছে এটা তোদের জন্য বৈধ হতে পারে।  ১৮ কোটি মানুষের জন্য প্রযোজ্য নয়। ভোটার বা অন্যকোনো রাজনৈতিক দলের জন্য প্রযোজ্য নয়। 

[৭] তিনি বলেন, নির্বাচন  করার অধিকার যেমন আছে নিবার্চন বর্জন করারও অধিকার আছে। দলের আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, দেশে জরুরি অবস্থা জারি হয়নি। যদি তা না হয়ে থাকে তাহলে নির্বাচন কমিশনের কোনো এখতিয়ার নেই এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বা চিঠি লেখার। এটা এক্সিকিউটিবের প্রেসক্রিপিশন মোতাবেক নির্বাচন কমিশন এই কাজটি করছে। সম্পাদনা : সমর চক্রবর্তী